নভেম্বরেই বসছে ফুটবল বিশ্বকাপের আসর। এই নভেম্বরেই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন আর্জেন্টাইন ফুটবল নক্ষত্র। বিশ্বকাপ এলে ম্যারাডোনার কথা ভীষণ মনে পড়ে তার। দুচোখের পর্বত থেকে আবেগের মেঘ নেমে আসে। ‘আমাদের সবার মাঝে খানিকটা ম্যারাডোনা আছে,’ বলছিলেন এক স্থানীয়। তার দৃষ্টিতে ম্যারাডোনা ছিলেন বল পায়ে জাদুকর। একটুও বাড়িয়ে বলেননি।
স্মৃতির সরোবরে সিক্ত হওয়ার এই তো সময়। ’৮৬ বিশ্বকাপের
আরেকজন স্থানীয় বাসিন্দা ভিলারুয়েলের আক্ষেপ, ‘ভাবতেই পারছি না যে, বিশ্বকাপ হচ্ছে আর দিয়েগো নেই। দিয়েগো আমাদের জীবনে উৎসাহ-উদ্দীপনা এবং গর্বের বারুদ ঠেসে দিয়েছে।’ ভিলারুয়েলরা আজও ম্যারাডোনার অভাব অনুভব করেন। ফিওরিতোর অনেক কিছু বদলে গেছে। ম্যারাডোনার শৈশবের বাড়ি আর্জেন্টিনা সরকার ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসাবে রূপান্তর করেছে গত বছর। ম্যারাডোনা ফিওরিতো ছেড়েছেন বহু আগে। পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন বছরদুয়েক আগে। তবু এতদিন পরও সেখানকার গলি, চৌরাস্তায় বুস্তোসরা যেন খুঁজে ফেরেন তাদের স্বপ্নের নায়ককে। বিশ্বকাপ এলে ম্যারাডোনা ফিরে আসেন আরও প্রবলভাবে।
৫ দিন আগে শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫