তোফাজ্জেল হোসেন ওই গ্রামের জোবান বিশ্বাসের ছেলে। তিনি একটি ওষুধ কোম্পানিতে কর্মরত।
ভুক্তভোগী ওই নারী জানান, চার বছর ধরে তোফাজ্জল হোসেনের সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার আমাদের শারীরিক সম্পর্ক হয়। এ অনৈতিক সম্পর্কের কথা জেনে স্বামী আমাকে তালাক দেয়। কোনো উপায়ন্তর না দেখে আমি বিয়ের দাবিতে অনশন করছি।
তিনি অভিযোগ করেন, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন খান ছেলের পক্ষ নিয়ে আমাকে এক লাখ টাকার বিনিময়ে চলে যেতে বলেছেন। তোফাজ্জল আমাকে বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করবো।
স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য (মেম্বার) আবুল কাশেম জানান, রোববার সকাল ১০টার মধ্যে ছেলের সঙ্গে ওই নারীর বিবাহ দেওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত বিয়ে হয়নি। চেয়ারম্যান বিষয়টি এড়িয়ে যাচ্ছেন।
এ ঘটনার পর থেকেই তোফাজ্জেল হোসেন গা ঢাকা দিয়েছেন। তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাব্বারুল ইসলাম জানান, কেউ এখন পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২৩ দিন আগে শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫